আমাদের অনেকেরই ধারনা জন্মগত হিয়ারিং লস থাকা মানেই একটু শিশুর স্পীচ ডিলে হতে পারে। এ ধারনাটি পুরোপুরি সঠিক নয়। হিয়ারিং লস ছাড়াও অনেকেরই স্পীচ ডিলে হতে পারে। স্পীচ অর্গান এবং মোটর ফাংশনে যেকোনো রকম ডিস্টারবেন্সও স্পীচ ডিলে সৃষ্টি করতে পারে। মস্তিস্কের যে অংশ স্পীচ প্রোডাকশনের জন্য দায়ী,সে অংশ প্রবলেমেটিক হওয়াই মূলত মোটর ডিসফাংশন। যার ফলে অন্যান্য স্পীচ অর্গান যেমন ঠোঁট,জিহ্বা এবং চোয়াল যথাযথ স্পীচ প্রোডাকশনে অংশগ্রহণ করেনা।বর্তমানে স্পীচ ডিলে অর্থ্যাৎ শিশুদের যথাযত বয়সের তুলনায় দেরীতে কথা বলা একটি কমন সমস্যা। এর কিছু সুপরিচত লক্ষন হলো
ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে:
১. উচ্চ শব্দে চমকে ওঠে না।
২. শব্দের দিকে মাথা ঘুরায় না
৩. ১২ মাস বয়সের মধ্যে অন্তত কিছু শব্দ বলে না।
একটু বড় (৩ বছর+) শিশুদের ক্ষেত্রেঃ
১. বিলম্বিত স্পীচ বিকশিত হয়।
২. অস্পষ্ট স্পীচ প্রোডাকশন।
৩. কমান্ড/নির্দেশনা অনুসরণ করে না।
৪. প্রায়শই যা বলে দেয়া হয় তা পুনরাবৃত্তি করতে পারেনা।
৫. উচ্চ ভলিউমে গান বা টেলিভিশন শোনে।
এ লক্ষনগুলো দেখা দিলে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব একজন অভিজ্ঞ স্পিচ থেরাপিস্টের সাথে কনসাল্ট করা অতীব জরুরি।আর হিয়ারিং লস উপস্থিত রয়েছে কি না,সেটা জানার জন্য শিশু জন্মের পরপরই হিয়ারিং স্ক্রিনিং করানো গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে অন্তত এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে আপনার শিশুর হিয়ারিং লস আছে কিংবা নেই।যার ফলে শ্রবণশক্তি হ্রাসের দরুন একটি শিশুর বিকাশ ঘটিত যেকোনো প্রভাব এড়ানো সম্ভব।স্পীচ ও হিয়ারিং এবং হিয়ারিং এইড এর দাম সম্পর্কিত সকল ধরনের মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আপনাদের পাশে আছি আমরা “Shono Bangladesh Hearing and Speech Point” পরিবার।
যোগাযোগঃ +01774-910791, +8801406-303090
One Response
Great article! I appreciate the clear and insightful perspective you’ve shared. It’s fascinating to see how this topic is developing. For those interested in diving deeper, I found an excellent resource that expands on these ideas: check it out here. Looking forward to hearing others’ thoughts and continuing the discussion!