স্পীচ এবং ল্যাংগুয়েজ সংক্রান্ত যতধরনের থেরাপি রয়েজে তন্মধ্যে ভয়েস থেরাপি অন্যতম। তবে প্রচলিত ‘স্পীচ থেরাপি’ এবং ‘ভয়েস থেরাপি’ এক নয়। ভয়েস থেরাপির টেকনিক এবং ট্রিটমেন্ট পদ্ধতি পেশেন্ট টু পেশেন্ট আলাদা হয়ে থাকে। আর এই থেরাপি গ্রহনের জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ স্পীচ ল্যাংগুয়েজ প্যাথলজিস্ট এর সাথে কনসাল্ট করা খুবই জরুরি। অন্যথায় ভুল ডায়াগনোসিস এবং ভুল থেরাপি প্রদান একজন পেশেন্টের ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে।
যেসব সিম্পটম পরিলক্ষিত হলে আপনার ভয়েস থেরাপি প্রয়োজনঃ
-গলার স্বর কর্কশ বা রুক্ষ হয়ে যাওয়া।
– কাঁপা স্বরে কথা বলা।
– কথা বলার সময় গলায় টানটান ভাব আসা।
– স্বর দুর্বল হয়ে যাওয়া অথবা একেবারেই শব্দ বের না হওয়া।
– বাতাসযুক্ত শব্দ বের হওয়া।
– হঠাৎ স্বরের পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।
– প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের স্বর চিকন হয়ে যাওয়া।
– কথা বলতে গিয়ে হঠাৎ আটকে যাওয়া।
– জনসম্মুখে তোতলানো ও সাবলীল ভাবে কথা বলতে না পারা।
– স্ট্রোকের পর বিভিন্ন জিনিসের এবং আত্মীয় স্বজনের নাম ভুলে যাওয়া কিংবা মনে করতে না পারা। কথা বুঝতে ও ধারণ করতে সমস্যা। শব্দ উচ্চারণ ও বাক্য সাজাতে না পারা।
ভয়েস থেরাপি যাদের জন্য বিশেষভাবে প্রযোজ্যঃ
-সব বয়স ও শ্রেনী পেশার মানুষের জন্যই ভয়েস থেরাপি প্রযোজ্য। তবে আবৃতি শিল্পী,সংগীত শিল্পী,বিতার্কিক,পাবলিক স্পিকার,নিউজ রিপোর্টার ইত্যাদি শ্রেণি পেশার মানুষের জন্য এ থেরাপি বিশেষভাবে প্রয়োজন। ‘ভয়েস থেরাপি’ সহ স্পীচ ও হিয়ারিং সম্পর্কিত সকল ধরনের মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আপনাদের পাশে আছি আমরা “Shono Bangladesh Hearing and Speech Point” পরিবার।
ঠিকানাঃ৬৫/ক মাটিকাটা -ইসিবি চত্ত্বর রোড। বায়তুন নুর জামে মসজিদের উত্তর পাশে।ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঢাকা ১২০৬মোবাইল ঃ০১৭৭৪-৯১০৭৯১,০১৪০৬-৩০৩০৯০